বিশিষ্ট সমাজ সেবক জনাব হাজী নুরুল কবির চৌধুরীর বিরুদ্ধে এমন ঘৃণ্য প্রচেষ্টার তীব্র প্রতিবাদ জানাই এবং সংশ্লিষ্ট কর্তিপক্ষের কাছে দাবি দায়ীদের কে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার।
কিভাবে এমপি মহোদয় এইরকম একজন সম্ভ্রান্ত ব্যক্তি যার নাম বা যার দান অনুদানের কথা কে না জানে এই এলাকায়, এমপি মহোদয় কি জানতেন না কোন ব্যক্তির বিরুদ্ধে তিনি ব্যবস্থা নেয়ার জন্যে দরখাস্ত sign করছেন ?
যদি জানতেন তবে কেন সে ব্যাপার টা খতিয়ে দেখার নির্দেশ না দিয়ে এইভাবে এমন একজন সভ্রান্ত ব্যক্তিকে হেনস্থা হওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরী করলেন?
নাকি জনাব হাজী নুরুল কবির মাননীয় সালাউদ্দিন আহমেদকে স্নেহ করতেন এবং পছন্দ করতেন তাই এবং সালাউদ্দিন সাহেব তাকে শ্রদ্ধা করতেন সেই জন্যে ?

যদিও তারা বলছে যার কাছথেকে তিনি এই জমি কিনেছেন সে ভুয়া দান পত্র তৈরী করে বিক্রি করছে কিন্তু তাদের দেয়া দরখাস্তে তার কোন উল্লেখ নাই।
আর এই নেককার জনক কাজটি করছেন, ছিকল ঘাট সোলায়মান চৌধুরী বাড়ীর জনাব ওবাদুর রহমান এবং তার ছেলে বড়ো কন্ট্রাক্টর কামরুল সায়েম। তাদের বিরুদ্ধে কিছু করতে না পারি কিন্তু অবশই বলে যাবো তাদের অপকর্মের কথা পড়ুন সে আরো কি করছে।
দাবি রইলো এই সমাজের কাছে এই এলাকার সাধারণ মানুষের কাছে, যদি আমার বাবার সারাজীবন নিজের এলাকার জন্যে এলাকার মানুষের জন্যে এত কিছু করার পরেও শেষ বয়সে মানুষ এই গ্লানি আর আপনেরা নীরব দর্শক হয়ে কিছু বললেন না !

কামরুল সায়েম হয়তো ক্ষমতার বলে LGED কাজ বাগিয়ে নিতে নিতে ভুলেই গেছেন তার আসল অবস্থান কোথায়
আমি চুপ থাকবো না, আমি বলবো, আমি (Abu Zafar) একটা সংবাদ সম্মেলন করে তীব্র নিন্দা জানাতে চাই যে, এই বয়সের (৮৪ বছর ) একজন মানুষকে এইভাবে অসহায় মহিলার জমি ভুয়া দলিল দিয়ে দখলের অপবাদ দেয়ার জন্যে এবং তাকে মানসিক ভাবে প্রচন্ড বিব্রত করার জন্যে, যে কি এখনো প্রতিদিন হাজার দশেক টাকা শুধু দান করেন, যে কি নিজের বাড়ীর জমির অংশ নূরানী মাদ্রসার জন্যে দান করে দিয়েছেন, যে কিনা কোটি টাকার জমি এক কথায় ইউনিয়ন পরিষদ এবং হাসপাতালের জন্যে দান করে দিয়েছেন, যে কিনা হাফেজ খানা এবং ছিকল স্টেশন জমি দান করেছিলেন, যে কিনা নিজের জায়গায় হাট বসার জন্যে দিয়েছেন, যে কি চেয়ারম্যান থাকা অবস্থায়ও সরকারি ত্রানের তুয়াক্কা না করে নিজের পকেটের টাকা দিয়ে রিলিফ দিতেন, তার বিরুদ্ধে এমন কথা।

সেই দরখাস্তের বলে পুলিশ নিয়ে বাড়ি আসে, সেই দরখাস্ত দেখিয়ে ওই জমির ভাড়াটিয়া কে গিয়ে হুমকি দেয় আর ভাড়া দিতে নিষেদ করে দেয়। এই নেককার জনক কাজটি করছেন, ছিকল ঘাট সোলায়মান চৌধুরী বাড়ীর জনাব ওবাদুর রহমান এবং তার ছেলে বড়ো কন্ট্রাক্টর কামরুল সায়েম। কোর্ট নাই কাচারী নাই কার শক্তিতে এতো শক্তিশালি যে একটা দরখাস্ত দিয়ে এতো কিছু করে ফেলতে পারে। তীব্র নিন্দা জানাই এমন নেককার জনক ঘটনার জন্যে। সংবাদিক ভাইরা কি আমাকে একটু সাহায্য করবেন এই সংবাদ সম্মেল করে তার এদের মুখোশ খুলে দিতে। তার চেয়েও বড় কথা এই সব ঘটনার পার সে যে কতটা মানসিক কষ্টে আছে তা দেখলেই বুঝা যায় এবং তা অসহনীয়। জনাব ওবায়দুর রহমান ছিকল ঘাট বাসি দরখাস্ত দিয়ে বাড়িতে পুলিশ পাঠায় আর তার ছেলে কামরুল সায়েম ফেইসবুক এ এই সব নিয়ে কথা বলার বলে হাজী নুরুল করির কে নাকি জেলের ভাত খাওয়াবেন যদিও তাদের দাবি তাদের মামা ভুয়া দান পত্র দিয়ে হাজী নুরুল কবির সাহেবকে বিক্রি করছেন আর হাজী নুরুল কবির সাহেব হক টাকা দিয়ে কিনেছেন। অনুরুধ রইলো সাংবাদিক ভাইদের প্রতি যোগাযোগ করার জন্যে।
আবু জাফর মোবাইল : ০১৭৮৫৩৩৭৩৭১
মাননীয়া এমপি মহোদয়, আপনি যার উপকার করলেন, জানেন তার প্রতিদানে আপনি কি পেয়েছেন? জানলে হয়তো নিজেই নিজের উপর বিরক্ত হবেন এই ভেবে যে কার জন্যে কি করলেন। তবে এই সব মানুষদের চিনে রাখা উচিত।
যদিও খুবই বিশ্বস্ত সূত্রে পাওয়া, নাম গোপন রাখার শর্তে এই তথ্য দিয়েছেন, তারপরে ও আপনাকে অনুরুধ করছি এই বিষয়ে একটু খোঁজ খবর নেয়া উচিত আপনার, আপনার নাম ভাঙিয়ে যেহেতু এই কাজ করা হচ্ছে বা হয়েছে
” জনাব রহমান সাহেব তার বাড়ির বা সমাজের মানুষের কাছ থেকে প্রায় ২(দুই ) লক্ষ টাকা চাঁদা নিয়েছেন এম পি সাহেব কে দিয়ে রাস্তা যাতে তাদের সীমানার দেয়ালের উপর না পড়ে সেই ব্যবস্থা করার জন্যে। কিন্তু আসল ঘটনা হলো তিনি এমপি সাহেব কে কোনো টাকাই দেননি এবং সম্পূর্ণ টাকা নিজেই এমপি সাহেবের নাম দিয়ে পকেট ভরেছেন। “



শুনা যাচ্ছে, “জনাব ওবাদুর রহমান সাহেবের আরও কিছু কীর্তি, তার শ্যালকের সূত্র মতে পাওয়া তথ্যে দেখা যায়, রহমান সাহেব নিজেই জাল জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে নিজেই তার শশুরের ভুয়া মৃত্যু সনদবেৰ করে শুধু মানুষকে নিজের শক্তির পরিচয় দিচ্ছেন,